দেহের যে স্থানে আপনি ব্যথা অনুভব করবেন, সেখানে আপনার হাত রেখে তিনবার বলবেন, بِسْمِ اللَّهِ বিসমিল্লাহ আর সাতবার বলবেন, أَعُوذُ بِاللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ (এই যে ব্যথা আমি অনুভব করছি এবং যার আমি আশঙ্কা করছি, তা থেকে আমি আল্লাহর এবং তাঁর কুদরতের আশ্রয় প্রার্থনা করছি) উচ্চারণ - আঊযু বিল্লা-হি ওয়া ক্বুদরাতিহী মিং শাররি মা আজিদু ওয়া উহা-যিরু (মুসলিম, নং ২২০২,তিরমিযি,আহমদ) ★ এর সাথে যে কোন রোগ/ব্যাধির জন্য পূর্ন আস্থা ভরসা নিয়ে হাদিসে বর্নিত এই মূল্যবান দোয়াও পড়তে পারেন... َ: اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ مُذْهِبَ الْبَأْسِ، اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي، لَا شَافِيَ إِلَّا أَنْتَ، اشْفِهِ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا (‘হে আল্লাহ, মানুষের রব! যন্ত্রণা দূরকারী! রোগ মুক্তি দিন, রোগ মুক্তির মালিক একমাত্র আপনি। এমন রোগ মুক্তি দিন যাতে কোনো রোগই অবশিষ্ট না থাকে) উচ্চারণ - আল্লহুম্মা রব্বান না-ছি মুযহিবাল বা'ছি আশফি আন্তাশ শা-ফিই, লা শা-ফিয়া ইল্লা আংতা, আশফিহি শিফা-আংল্লা- ইউগা-দিরু ছাক্বমা- (আবু দাউদ,৩৮৯০,তিরমিযি)
পোস্টগুলি
এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
নামায(সালাত) /প্রশ্নঃ-উত্তরঃ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
নামায/প্রশ্নঃ-উত্তরঃ প্রশ্নঃ কোন নামায ছুটে গেলে মানুষ পরিবার-পরিজন ও ধন সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়? উত্তরঃ আসরের নামায। প্রশ্নঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “মানুষ যদি জানতো এই দুনামাযে কি পুরস্কার রয়েছে, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাতে উপস্থিত হত।” নামায দুটি কি কি? উত্তরঃ এশা ও ফজর নামায। . প্রশ্নঃ কোন দুটি নামায মুনাফেক্বদের উপর সবচেয়ে ভারী ও কষ্টকর? উত্তরঃ এশা ও ফজর নামায। প্রশ্নঃ ফরয নামাযের পর সর্বোত্তম নামায কোনটি? উত্তরঃ রাতের নফল (তাহাজ্জুদ) নামায। প্রশ্নঃ যে ব্যক্তি দিনে-রাতে ১২ রাকাত সুুন্নাত নামায নিয়োমিত আদায় করবে, তাকে কি পুরস্কার দেয়া হবে? উত্তরঃ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরী করা হবে। প্রশ্নঃ জামাতের সাথে নামায পড়লে কতগুণ বেশী ছওয়াব পাওয়া যায়? উত্তরঃ ২৫ গুণ বা ২৭ গুণ। প্রশ্নঃ সিজদার সময় কয়টি অঙ্গ মাটিতে রাখা আবশ্যক এবং তা কি কি? উত্তরঃ ৭টি, (দুপা, দুহাঁটু, দুহাত এবং মুখমন্ডল তথা নাক ও কপাল) প্রশ্নঃ সফর অবস্থায় কোন কোন নামায একত্রিত করা যায়? উত্তরঃ যোহর-আছর একসাথে ও মাগরিব-এশা একসাথে। প্রশ্নঃ ক্বিবলা পরিবর্তন হওয়ার পর মুসলমানগণ সর্বপ্রথম ...
নারীর স্বাধীনতা
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সচেতন নাগরিক হলে, দয়াকরে পড়বেন..!! বিশেষ করে মেয়েরা পড়বেন!!!!!!!!! “আপনি রাস্তা দিয়ে হাঁটলে অনেক যুবক আপনার কোমরের দিকে আর আপনার বুকের দিকে তাকিয়ে চোখের স্বাদ পায়। তাতে আপনার ভালো লাগে। আপনার গালে টোল পড়া গর্তে অনেক ছেলে নিজেকে কল্পনায় ভাসিয়ে নেয়, তাতে আপনি আনন্দ পান।” “বুকের উড়না সরিয়ে রাস্তায় হেঁটে বহু যুবকের দৃষ্টি কেড়ে নিতে পারেন মুর্হূতে, এটা আপনার তৃপ্তি! আপনি প্রতি মাসে বিউটি পার্লারে যে টাকা খরচ করেন সে টাকায় কোন গরীব রিকশা চালকের একমাসের সংসার খরচ চলে যায়।” —হয়তো সেটা আপনার বাহাদুরি! “আপনি রাস্তায় হাঁটার সময় শত যুবক আড়-চোখে আপনার দিকে তাকায়! ওরা আপনাকে কিছু সময়ের জন্য কাছে পেতে চায়, সারাজীবনের জন্য নয়।” “আপনি কি জানেন?– কোন সভ্য মা আপনাকে তার পুত্রবধু হিসেবে চাইবেনা! বরং কিছু সময়ের জন্য কোন ছেলে আপনার মৌহে হারিয় যাবে। যেমনটা রাস্তার পাশে হকারে কোন শার্ট ভালো লাগলে আমরা তাকিয়ে দেখি।” “আপনি কি জানেন?– আমরা ঢেকে রাখা দ্রব্য নিরাপদ মনে করি। কারণ তার ভিতরটা জীবাণু মুক্ত থাকে। খোলা জিনিসে মাছি এসে ভীড় করে।” “আপনি কি জানেন?– আপনার বুক ফুলিয়ে হাঁটা দেখে কিছু মানুষ ...
আহলে_হাদীসের_নাম_
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
#আহলে_হাদীস_নাম_কী_ইংরেজ_কর্তৃক_বরাদ্দকৃত? ৯৩ হিজরীতে মুহাম্মাদ বিন কাসিম কর্তৃক সিন্ধ বিজয়ের মাধ্যমে ভারতবর্ষে মুসলমানদের রাজত্ব শুরু হলেও তার পূর্বে অনেক সাহাবী ও তাবেয়ী ব্যক্তিগতভাবে ভারতবর্ষে ইসলাম প্রচার করেছেন।তাদের মাধ্যমে অসংখ্য লোক ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়।কমপক্ষে ২৫ জন সাহাবী ও ৪০ এর অধিক তাবেয়ীর পদরেণুতে উপমহাদেশের মাটি ধন্য হয়েছে।আর তখন থেকেই আহলে হাদীসের পাদচারণা উপমহাদেশের বুকে। এর প্রমানসরূপ আমরা শুধুমাত্র প্রখ্যাত ভূ-পর্যটক শামসুদ্দীন মুহাম্মাদ বিন আহমাদ আল-মাক্বদেসী একটা উদ্ধৃতি নকল করছি।তিনি ৩৭৫ হিজরীতে ভারতের তৎকালীন ইসলামী রাজধানী সিন্ধুর মানসূরায় আসেন।মানসূরা (করাচী) সম্পর্কে তিনি বলেন:أكثرهم اصحاب الحديث অর্থাৎ সেকানকার অধিকাংশ মুসলিম অধিবাসী আহলে হাদীস। তিনি আরো বলেন, ক্বাজী আবূ মুহাম্মাদ মানসূরী নামে সেখানে দাউদী মাযহাবের একজন ইমাম আছেন।তার লিখিত অনেক মূল্যবান কিতাবাদি রয়েছে।মুলতানের অধিবাসীরা শি’আ মতাবলম্বী। প্রত্যেক শহরে কিছু কিছুই হানাফী ফকীহ আছেন।এখানে মালেকী বা মু’তাযেলী কেউ নেই,হাম্বালীও নেই।(আহসানুত তাকাসীম ৪৮১,আহলে হাদীস কী ও কেন ২৮ এর উদ্ধৃতিতে)...
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কিছু টিপস, অনেক সময় উপকার আসতে পারেঃ vvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvvi ১। রাতে একা একা হাটলে যদি বুঝতে পারেন পিছে কেউ আছে, তাইলে শুধু ঘাড় ঘুরাবেন না। পুরো শরীর ঘুরিয়ে দেখবেন। ঘাড় ঘুরালে মটকে দেবার সম্ভাবনা আছে। ২। বিছানার ওপর সাপ দেখতে পেলে আগেই মারবেন না, আপনার ক্ষতি হতে পারে। আগে চলে যেতে বলবেন। কারন জিন সাপের রুপ ধারন করে। মারামারি করতে গিয়ে আপনি মারাও যেতেপারেন, কারন এক সাহাবি এই সাপের রুপ ওয়ালা জিনের সাথে মারামারি করতে গিয়ে মারা গিয়েছিল। আর যদি চলে না যায়, তবে বুঝবেন আসলেই ওটা সাপ, তখন মারবেন বা তাড়িয়ে দিবেন। ৩। যদি রাতে দেখেন গাছের কোন ডাল বা বাঁশ ঝুকিয়ে পরেছে তবে তার ওপর দিয়ে যাবেন না। আয়াতুল কুরসি পড়বেন। তাইলে দেখবেন আবার ঠিক হয়ে গেছে, তখন যাবেন। ৪। শুধু গভির রাতে যদি যেকেউ বাহির থেকে আপনার নাম ধরে ডাকলে সাড়া দিবেন না। ৩ বার ডাকার পর সাড়া দিবেন। , ৫। গাছে যদি কিছু বসা দেখতে পারেন তাইলে তার দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। চুপ করে মাটির দিকে তাকিয়ে চলে যাবেন। ৬। যদি একা রাতে আপনার রুমে এসে দেখেন আপনিই রুমে বসে আছেন। মানে নিজেকে নিজেই দেখতে পারেন, তাইলে...
আনা গন্ডা সম্পর্কিত তথ্য
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আনা গন্ডা সম্পর্কিত খতিয়ান আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল সম্পর্কিত খতিয়ান ( সি.এস , এস.এ, আর.এস , আর.ও.আর খতিয়ান) হইতে হিস্যা বাহির করার ক্যালকুলেটর- ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার সুবিধার জন্য নিম্নে আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল এর সাংকেতিক চিহ্ন সমুহের একটি ছক দেওয়া হল। আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল যখন খতিয়ানে ব্যবহার হয় তখন আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল-কে ১ এর ভগ্নাংশ বুঝতে হবে । ১ বলতে ১৬ আনা বুঝায় । ১ = ১৬ আনা ; ১ আনা বলতে সম্পূর্ণ অংশের ১৬ ভাগের ১ অংশ বুঝায় । খতিয়ানের সম্পূর্ণ অংশকে বিভিন্ন ইউনিটে ভাগ করা হয়। যেমন- ১ আনা =২০ গণ্ডা ; ১ গণ্ডা = ৪ কড়া ; ১ কড়া = ৩ ক্রান্তি ; ১ ক্রান্তি = ২০ তিল ; আনা গণ্ডা কড়া ক্রান্তি তিল আনা সংক্রান্ত ⁄ = ১ আনা ৵ = ২ আনা ৶ = ৩ আনা ৷ = ৪ আনা ৷⁄ = ৫ আনা ৷৵ = ৬ আনা ৷৶ = ৭ আনা ৷৷ = ৮ আনা ৷৷⁄ = ৯ আনা ৷৷৵ = ১০ আনা ৷৷৶ = ১১ আনা ৸ = ১২ আনা ৸ ⁄ = ১৩ আনা ৸৵ = ১৪ আনা ৸৶ = ১৫ আনা ১ = ১৬ আনা গণ্ডা সংক্রান্ত ১ = ১ গণ্ডা ২ = ২ গণ্ডা ৩ = ৩ গণ্ডা ৪ = ৪ গণ্ডা ৫ = ৫ গণ্ডা ৬ = ৬ গণ্ডা ৭ = ৭ গণ্ডা ৮ = ৮ গণ্ডা ৯ = ৯ গণ্ডা ১...